মার্কিন: জানো, আমাদের দেশে বিয়ে ই-মেইলে হয়।
ভারতীয়: বাহ্, খুব ভালো তো। কিন্তু আমাদের দেশে বিয়েটা শুধু ফিমেলের (নারী) সঙ্গেই হয়।
মা বিল্টুকে বললেন, ‘সাদা পোশাক হচ্ছে সুখের প্রতীক, আর আজ বউয়ের জীবনের সবচেয়ে সুখের দিন, তাই সে সাদা পোশাক পরেছে।’
একটু ভেবে বিল্টু আবারও তার মাকে জিজ্ঞেস করল, ‘হুমম বুঝলাম। কিন্তু বর কেন কালো পোশাক পরেছে?’
রঞ্জু: বল তো, ঘটা করে বিয়ে আর প্রেম করে বিয়ের মধ্যে পার্থক্য কী?
সঞ্জু: এটা তো খুবই সোজা।
রঞ্জু: আহা বল না।
সঞ্জু: শোন, পার্থক্যটা খুবই সাধারণ। প্রেম করে বিয়ে করলে নিজের প্রেমিকাকে বিয়ে করতে হয়, আর ঘটা করে বিয়েতে অন্যের প্রেমিকাকে বিয়ে করতে হয়।
বিল্টু: আচ্ছা দুবলো! বল তো, সিনেমার জীবন আর বাস্তব জীবনের মধ্যে পার্থক্য কী?
দুবলো: এইটা বুঝলি না! সিনেমায় অনেক ঝক্কিঝামেলা পেরোনোর পর বিয়ে করতে হয়। আর বাস্তব জীবনে বিয়ের পর অনেক ঝক্কিঝামেলা শুরু হয়।
: বিয়ে।
: ব্যাপার কী বুঝলাম না তো? আমার বিয়ে তো আজ নয়, কাল।
: সে-জন্যই তো তোমার জীবনের শেষ সুখের দিনের জন্য অভিনন্দন জানাচ্ছে।
: আমি ব্যাচেলার হলে একটা কিনতাম।
: রাতে স্বপ্ন দেখেছেন, হা-হা-হা।
: হাসছ কেন?
: আমার স্ত্রী দিনের বেলায়ও সেই স্বপ্ন দেখেন, বন্ধু।
সাগরঃ কেন রে?
আসাদঃ আরে! রান্নাবান্না, জামাকাপড় কাচা, বাড়িঘর পরিষ্কার করা, বাজার করা···উফ! এত কাজ আর একলা করতে পারছিলাম না, তাই বিয়ে করে নিলাম।
সাগরঃ দারুণ! তুই কি জানিস এই একই কারণে আমার ডিভোর্স হয়েছে?
১ম ব্যক্তিঃ ভাই, আপনি বিয়ে করেছেন?
২য় ব্যক্তিঃ হ্যাঁ।
১ম ব্যক্তিঃ কাকে?
২য় ব্যক্তিঃ একটা মেয়েকে।
১ম ব্যক্তিঃ কেউ কি ছেলেকে বিয়ে করে?
২য় ব্যক্তিঃ হ্যাঁ, করে। গত বছর আমার বোন একটা ছেলেকে বিয়ে করেছিল।
: অবশ্যই, কারণ একা আমিই কেন ভুক্তভোগী হতে যাব।
: আচ্ছা, তুমি কি এই ভ্যালেন্টাইনস ডেতে আমাকে এনগেজমেন্টের আগেই একটা রিং দেবে?
: অবশ্যই। তোমার ফোন নম্বরটা দাও, আমি প্রতিদিনই একটা করে রিং দেব।
লোকটি বলল, সারা জীবন আমি একটা পারফেক্ট মেয়ের খোঁজ করছিলাম।
–তা একটিও পান নি?
–পেয়েছিলাম একটি, কিন্তু সে আবার একটা পারফেক্ট ছেলের অপেক্ষায় ছিল।
সাক্ষীঃ জী হ্যাঁ।
জজ সাহেবঃ তোমার এই ঝগড়া থেকে কি ধারনা হলো?
সাক্ষীঃ হুজুর আমি জীবনেও বিয়ে করব না ।
২য় বন্ধুর উত্তর, কি যে বল! মেয়েদের ব্যাপারে জানি বলেই তো বিয়ে করি নাই।
: আচ্ছা তুমি কি মদ খাও? জুয়া খেলো?
: আংকেল, ওসব পরে হবে, আগে বলুন আপনি প্রস্তাবে রাজী আছেন কিনা!
প্রেমিক: আমি মনে হয় তোমাকে বিয়েটা করতে পারব না।
প্রেমিকা: এত দিন পর এ কথা বলছ কেন? কেন, কী হয়েছে বলো তো শুনি?
প্রেমিক: না, তেমন কিছু না। আমার বাসা থেকে নিষেধ আছে।
প্রেমিকা: তা তোমার বাসায় কে কে আছেন?
প্রেমিক: বেশি না। আমার এক স্ত্রী আর তিন সন্তান।
প্রেমিক বলল, সে জন্যই তো ওকে আপনার বাড়ি থেকে তাড়াতাড়ি আমার বাড়ি নিয়ে যেতে চাই।
কন্যার পিতাঃ প্রেম হলো স্বর্গীয় জিনিস, এর স্বাদ যে জীবনে পায়নি তাকে ঘৃনা করি।
ছোকরাঃ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি।
স্বামী: আমি আমার স্ত্রীকে আজই তালাক দিতে চাই। আপনি একটু ব্যবস্থা করুন।
আইনজীবী: কেন, সমস্যা কী আপনাদের?
স্বামী: আমার স্ত্রী প্রায় ছয় মাস ধরে আমার সঙ্গে কথা বলে না।
আইনজীবী: আরেকবার ভেবে দেখুন। এমন স্ত্রী পাওয়া কিন্তু ভাগ্যের ব্যাপার।
এটা দেখে রঞ্জুর স্ত্রী বলল, ‘ওই বদমাশটাকে নিয়ে এলে কেন?’
রঞ্জু রেগে বলল, ‘বদমাশ বলছ কেন, দেখছ না এটা ছাগল!’
‘আমি তো ছাগলকেই জিজ্ঞেস করেছি।’—রঞ্জুর স্ত্রীর জবাব।
স্ত্রী: কী করছ তুমি?
স্বামী: দেখছ না, মাছি মারছি।
স্ত্রী: তা কয়টা হলো?
স্বামী: তিনটা পুরুষ আর দুইটা স্ত্রী মাছি মারলাম।
স্ত্রী: কী করে পুরুষ-স্ত্রী বুঝলে?
স্বামী: কারণ, দুইটা মাছি ফোনের কাছে ঘুরঘুর করছিল, আর তিনটা মাছি দূর থেকে তা দেখছিল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন