স্টাফ রিপোর্টার
বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে ইফতার করেন। ইফতার শেষে তিনি প্রেস ক্লাব সদস্য লাউঞ্জে যান এবং চায়ের টেবিলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আধাঘণ্টারও বেশি সময় ধরে দেশের পরিস্থিতিসহ সাংবাদিকদের ভালো-মন্দ নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বলেন, দেশের অবস্থা খুবই শোচনীয়। মানুষ কষ্টে আছে। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন বৃদ্ধিতে অসহায় হয়ে পড়েছে মানুষ। আইনশৃঙ্খলার ভয়াবহ অবনতি এবং বিদ্যুত্-গ্যাস ও পানি সঙ্কটে মানুষ দিশেহারা। এগুলো থেকে মানুষকে পরিত্রাণ দেয়া যেখানে সরকারের দায়িত্ব ছিল, সেটা না করে সরকার জুলুম-নির্যাতন চালিয়ে দেশে এক অস্থির অবস্থার সৃষ্টি করেছে। আইনশৃঙ্খলার অবনতির কথা সর্বত্র আলোচিত হলেও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দিব্যি বলে বেড়াচ্ছেন, আইনশৃঙ্খলা যে কোনো সময়ের চেয়ে ভালো। তিনি ঈদের পর সাধারণ মানুষকে নিয়ে আন্দোলনে নামার কথা উল্লেখ করে বলেন, সরকারের নিপীড়নে ভয় পেলে চলবে না। খালেদা জিয়া সাংবাদিকদেরও সরকারের অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) যৌথ উদ্যোগে এ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। ইফতারকে কেন্দ্র করে জাতীয় প্রেস ক্লাবে বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়াসহ চারদলীয় ঐক্যজোট ও সমমনা দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে সাংবাদিকদের মিলনমেলায় পরিণত হয়। এ ইফতারে বিএফইউজে ও ডিইউজের দুই অংশের সাংবাদিক নেতারাও অংশ নেন।
এর আগে খালেদা জিয়া প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে এলে তাকে স্বাগত জানান বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি রুহুল আমীন গাজী, মহাসচিব শওকত মাহমুদ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি আবদুস শহিদ, সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ বাকের হোসাইন, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদসহ সিনিয়র সাংবাদিকরা।
ইফতার অনুষ্ঠানে প্রবীণ সাংবাদিক এবিএম মূসা, নিউজ টুডে সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন আহমদ, আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, সংগ্রাম সম্পাদক আবুল আসাদ, নয়া দিগন্ত সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন, ইনকিলাব সম্পাদক এএমএম বাহাউদ্দিন, বিএফইউজের সভাপতি ইকবাল সোবহান চৌধুরী, প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি খন্দকার মনিরুল আলম, সকালের খবর সম্পাদক রাশীদ উন নবী, বিএনপি চেয়ারপার্সনের প্রেস সচিব সাংবাদিক মারুফ কামাল খান, বিএফইউজের সাবেক মহাসচিব এমএ আজিজ, বিএফইউজের সাবেক মহাসচিব মনজুরুল আহসান বুলবুল, ডিইউজের সাবেক সভাপতি এলাহী নেওয়াজ খান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুন্সী আবদুল মান্নান, কবি আল মুজাহিদী, কলামিস্ট মাহফুজ উল্লাহ, গোলাম তাহাবুর, মোফাখখারুল আনাম, আবু সালেহ, মাহমুদ শফিক, এনটিভির প্রধান বার্তা সম্পাদক খায়রুল আনোয়ার মুকুল, বাংলাভিশনের উপদেষ্টা (বার্তা) ড. আবদুল হাই সিদ্দিক, নূরুল হুদা, বিএফইউজের সহকারী মহাসচিব এম. আবদুল্লাহ, আবদুল আউয়াল ঠাকুর, বিএফইউজের সহ-সভাপতি কার্তিক চ্যাটার্জি, বাংলাদেশ পরিবেশ সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি কামরুল ইসলাম চৌধুরী, প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি কাজী রওনাক হোসেন, সহ-সভাপতি বখতিয়ার রানা, বার্তা২৪ ডটনেট-এর সম্পাদক ও ডিইউজের সাবেক সেক্রেটারি সরদার ফরিদ আহমদ, যুগ্ম সম্পাদক অলিউল্লাহ নোমান, জাতীয় প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক কাদের গনি চৌধুরী, নূরুল হাসান খান প্রমুখ।
ইফতার মাহফিলে রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমির মকবুল আহমাদ, ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলাম, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক, প্রচার সেক্রেটারি অধ্যাপক তাসনীম আলম, নুরুল ইসলাম বুলবুল, বিজেপির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ, খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মদ ইসহাক, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব আবদুল লতিফ নেজামী, জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, এনডিপির চেয়ারম্যান গোলাম মোর্তুজা, বাংলাদেশ লেবার পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও ঢাকার মেয়র সাদেক হোসেন খোকা, আবদুল্লাহ আল নোমান, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব বরকতউল্লা বুলু, ধর্ম সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, গণশিক্ষা সম্পাদক অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদিকা শিরিন সুলতানা, সাবেক এমপি ডা. দেওয়ান সালাউদ্দিন, হেলেন জেরিন খান প্রমুখ।
বেগম খালেদা জিয়া সাংবাদিকদের ইফতারের পর সেখানে মাগরিবের নামাজ আদায় করেন। এরপর তিনি প্রেস ক্লাবের মূল ভবনের সদস্য লাউঞ্জে যান। তিনি সাংবাদিকদের কাছে দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চান এবং তাদের ভালো-মন্দ ও কুশল জিজ্ঞাসা করেন। সাংবাদিকরাও বেগম জিয়াকে এ পরিস্থিতিতে তার দল কী করবে এবং তিনি কী চিন্তা-ভাবনা করছেন জানতে চান। বেগম জিয়া বলেন, দেশের অবস্থা এখন কোন পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে, আপনারা সে সম্পর্কে অবহিত। আপনাদেরও আন্দোলনে নামতে হবে। আজ রাজধানী ঢাকা শহরেই দেখুন বসবাস করা কত কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। দুঃসহ যানজটের জন্য মানুষ কোথাও চলাফেরা করতে পারছে না। তিনি জানান, ঈদের পর দেশরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে নামতে হবে।
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) যৌথ উদ্যোগে এ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। ইফতারকে কেন্দ্র করে জাতীয় প্রেস ক্লাবে বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়াসহ চারদলীয় ঐক্যজোট ও সমমনা দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে সাংবাদিকদের মিলনমেলায় পরিণত হয়। এ ইফতারে বিএফইউজে ও ডিইউজের দুই অংশের সাংবাদিক নেতারাও অংশ নেন।
এর আগে খালেদা জিয়া প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে এলে তাকে স্বাগত জানান বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি রুহুল আমীন গাজী, মহাসচিব শওকত মাহমুদ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি আবদুস শহিদ, সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ বাকের হোসাইন, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদসহ সিনিয়র সাংবাদিকরা।
ইফতার অনুষ্ঠানে প্রবীণ সাংবাদিক এবিএম মূসা, নিউজ টুডে সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন আহমদ, আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, সংগ্রাম সম্পাদক আবুল আসাদ, নয়া দিগন্ত সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন, ইনকিলাব সম্পাদক এএমএম বাহাউদ্দিন, বিএফইউজের সভাপতি ইকবাল সোবহান চৌধুরী, প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি খন্দকার মনিরুল আলম, সকালের খবর সম্পাদক রাশীদ উন নবী, বিএনপি চেয়ারপার্সনের প্রেস সচিব সাংবাদিক মারুফ কামাল খান, বিএফইউজের সাবেক মহাসচিব এমএ আজিজ, বিএফইউজের সাবেক মহাসচিব মনজুরুল আহসান বুলবুল, ডিইউজের সাবেক সভাপতি এলাহী নেওয়াজ খান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুন্সী আবদুল মান্নান, কবি আল মুজাহিদী, কলামিস্ট মাহফুজ উল্লাহ, গোলাম তাহাবুর, মোফাখখারুল আনাম, আবু সালেহ, মাহমুদ শফিক, এনটিভির প্রধান বার্তা সম্পাদক খায়রুল আনোয়ার মুকুল, বাংলাভিশনের উপদেষ্টা (বার্তা) ড. আবদুল হাই সিদ্দিক, নূরুল হুদা, বিএফইউজের সহকারী মহাসচিব এম. আবদুল্লাহ, আবদুল আউয়াল ঠাকুর, বিএফইউজের সহ-সভাপতি কার্তিক চ্যাটার্জি, বাংলাদেশ পরিবেশ সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি কামরুল ইসলাম চৌধুরী, প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি কাজী রওনাক হোসেন, সহ-সভাপতি বখতিয়ার রানা, বার্তা২৪ ডটনেট-এর সম্পাদক ও ডিইউজের সাবেক সেক্রেটারি সরদার ফরিদ আহমদ, যুগ্ম সম্পাদক অলিউল্লাহ নোমান, জাতীয় প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক কাদের গনি চৌধুরী, নূরুল হাসান খান প্রমুখ।
ইফতার মাহফিলে রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমির মকবুল আহমাদ, ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলাম, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক, প্রচার সেক্রেটারি অধ্যাপক তাসনীম আলম, নুরুল ইসলাম বুলবুল, বিজেপির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ, খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মদ ইসহাক, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব আবদুল লতিফ নেজামী, জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, এনডিপির চেয়ারম্যান গোলাম মোর্তুজা, বাংলাদেশ লেবার পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও ঢাকার মেয়র সাদেক হোসেন খোকা, আবদুল্লাহ আল নোমান, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব বরকতউল্লা বুলু, ধর্ম সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, গণশিক্ষা সম্পাদক অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদিকা শিরিন সুলতানা, সাবেক এমপি ডা. দেওয়ান সালাউদ্দিন, হেলেন জেরিন খান প্রমুখ।
বেগম খালেদা জিয়া সাংবাদিকদের ইফতারের পর সেখানে মাগরিবের নামাজ আদায় করেন। এরপর তিনি প্রেস ক্লাবের মূল ভবনের সদস্য লাউঞ্জে যান। তিনি সাংবাদিকদের কাছে দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চান এবং তাদের ভালো-মন্দ ও কুশল জিজ্ঞাসা করেন। সাংবাদিকরাও বেগম জিয়াকে এ পরিস্থিতিতে তার দল কী করবে এবং তিনি কী চিন্তা-ভাবনা করছেন জানতে চান। বেগম জিয়া বলেন, দেশের অবস্থা এখন কোন পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে, আপনারা সে সম্পর্কে অবহিত। আপনাদেরও আন্দোলনে নামতে হবে। আজ রাজধানী ঢাকা শহরেই দেখুন বসবাস করা কত কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। দুঃসহ যানজটের জন্য মানুষ কোথাও চলাফেরা করতে পারছে না। তিনি জানান, ঈদের পর দেশরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে নামতে হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন