‘ঢেঁকি’ যেমন স্বর্গে গেলেও ধান ভানে তেমনি আমাদের দেশের ‘রাজনীতিবিদেরা’ তাদের ঐতিহাসিক কিছু বুলি সব জায়গায়ই প্রকাশ করার চেষ্টা করেন । অদূর ভবিষ্যতে পরীক্ষার খাতাতেও হয়তো তারা সব প্রশ্নের রাজনৈতিক উত্তর দিয়ে আসবেন , ঠিক এমন ঘটনার কল্পনাপ্রসূত কিছু রাজনৈতিক উত্তর ।
( এখানের সবগুলো প্রশ্নই ' হৈমন্তী ' গল্প অবলম্বনে । যাদের এই গল্পটি পড়া নেই তারা এই গল্পের ডিজিটাল ভার্সনটি পড়ে নিতে পারবেন এই লিঙ্কে ক্লিক করে '
#
হৈমন্তী গল্পের নাম করনের সার্থকতা বিচার করঃ
ছাত্রলীগের উত্তরঃ হৈমন্তী একটি চমৎকার ছোটগল্প । রাজনীতি নিয়ে ব্যাস্ত ছিলাম বিধায় গল্পটি পড়া হয়ে উঠেনি ! তবে গল্পের নামকরন প্রসঙ্গে বলতে হয় , নামকরণটি মোটেও সারথক হয় নি । জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর নাম এখানে পরিকল্পিত ভাবে উপেক্ষা করা হয়েছে । আমার ধারনা কোন স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিদ্বারা এই গল্পটি রচিত হয়েছে ।
প্রধানমন্ত্রীর কাছে আকুল আবেদন জানাই এই গল্পের নাম অনতিবিলম্বে ‘ বঙ্গবন্ধু ’ করা হউক । এবং গল্পের শুরুতেই জোট সরকারের বিগত দিনগুলোর উন্নয়নের ইস্তেহার তুলে ধরা হউক ।
ছাত্রদলের উত্তরঃ হৈমন্তী একটি চমৎকার উপন্যাস !! তবে ‘ হৈমন্তী ‘ নামটি আমার কাছে আত্যান্ত ষড়যন্ত্রমুলক বলে মনে হয়েছে । বিরোধীদলকে চক্রান্তমূলক ভাবে হেওপ্রতিপন্ন করার উদ্দ্যেশ্যে এ ধরনের নাম করন করা হয়েছে ।
লোক মুখে শুনেছি এই গল্পে হৈমন্তীকে প্রচন্ড নির্যাতনের মাধ্যমে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হয় । এই চরিত্রের মাঝে বর্তমানের আমি নেত্রীর ছবি স্পষ্ট প্রতীয়মান । এই সরকার অন্যায়ভাবে আমাদের নেত্রীর উপরে নির্যাতন করেছে , তাকে বাড়ি ছাড়া করেছে । তাই এই উপন্যাসের নাম ‘ গনতন্ত্রের আপসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া’ করা হউক ।
#
হৈমন্তীর মৃত্যুর জন্য কে দায়ী ?
ছাত্রলীগের উত্তরঃ প্রথমেই আমি হৈমন্তীর মৃত্যুতে দেশ ও জাতির পক্ষ থেকে গভীর শোক প্রকাশ করছি । হৈমন্তীর মৃত্যু জাতি সহজভাবে মেনে নিতে পারবেনা । হৈমন্তী ছিল সবসময় সত্য ও নিষ্ঠার পক্ষপাতী । অন্যায়ের প্রতিবাদি । ঠিক আমাদের নেত্রীর মতো । আমাদের নেত্রীকেও গ্রেনেড দিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল । কিন্তু তারা সফল হতে পারেনি । আমি এই গ্রেনেড হামলার সুষ্ঠু বিচার চাই এবং একি সাথে হৈমন্তীর মৃত্যুর সাথে জড়িতদের বিচারের দাবি জানাই । প্রয়োজনে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে বিচার করে শাস্তি দেওয়া হউক ।
ছাত্রদলের উত্তরঃ এই সরকারের দুঃশাসনে জনগন আজ অতিষ্ঠ । তাদের অত্যাচারে মানুষ পালাবার পথ খুজে পাচ্ছেনা। এই শাসনের কারনেই আজ হৈমন্তীকে মর্মান্তিক ভাবে মৃত্যুবরণ করতে হলো । আমরা এই হত্যাকাণ্ডের জন্য সরকারের কাছে জবাব চাই । কিছু ছাত্রলীগ নেতার যোগ সাদৃশ্যে এই হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছে বলে আমাদের কাছে সুনির্দিষ্ট প্রমান রয়েছে । এই সরকারের অপশাসন আর বেশিদিন জারি থাকলে খুব শিগ্রই দেশের প্রতিটি মানুষকে হৈমন্তীর মতো করুন পরিনতি গ্রহন করতে হবে । তাই আমি সরকারের কাছে মধ্যবর্তী নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানালাম ।
#
হৈমন্তী গল্প অবলম্বনে তৎকালীন সমাজব্যবস্থার রুপ তুলে ধরো ।
ছাত্রলীগের উত্তরঃ হৈমন্তী গল্পে তৎকালীন সমাজ ব্যবস্থা অত্যান্ত ভয়াবহ ছিল । বিগত জোট সরকারের আমলেও দেশের একি পরিস্থিতি বিরাজ করছিল । এ দেশের জনগন তা কোনদিনও ভুলবেনা । অবৈধভাবে ক্ষমতা গ্রহন করে তারা এই ৫ বছরে দেশকে ধ্বংস করার পায়তারা করেছিলো । হৈমন্তীর মতো তারা আমাদের নেত্রীকেও মেরে ফেলার চেষ্টা করেছিলো । অল্পের জন্য তিনি গ্রেনেড হামলা থেকে রক্ষা পান । দেশ জুড়ে অরাজকতা সৃষ্টি হয়েছিল । কিন্তু জনগনের ভোটে দেশ আজ সেই অপশাসন হতে মুক্ত হয়েছে । অতীতের যে কোনো সময়ের চাইতে বর্তমানের দেশের আইনশৃঙ্খলা ও সমাজব্যবস্থা অত্যান্ত ভালো ।(আল্লার রহমতে আমাদের আয়-রোজগারও এখন ভাল) এজন্য মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই।
ছাত্রদলের উত্তরঃ আরে ভাই রাখের তৎকালীন সমাজ ব্যবস্থা । এই সরকারের অত্যাচার মধ্যযুগীয় বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে । দেশজুড়ে তারা ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে । দেশের মানুষ আজ অতিষ্ঠ । তারা আজ মুক্তি চায় । তাই খুব শিগ্রই কোঠর কর্মসূচীর মাধ্যমে সরকার পতনের ডাক দেওয়া হবে ।
( এখানের সবগুলো প্রশ্নই ' হৈমন্তী ' গল্প অবলম্বনে । যাদের এই গল্পটি পড়া নেই তারা এই গল্পের ডিজিটাল ভার্সনটি পড়ে নিতে পারবেন এই লিঙ্কে ক্লিক করে '
#
হৈমন্তী গল্পের নাম করনের সার্থকতা বিচার করঃ
ছাত্রলীগের উত্তরঃ হৈমন্তী একটি চমৎকার ছোটগল্প । রাজনীতি নিয়ে ব্যাস্ত ছিলাম বিধায় গল্পটি পড়া হয়ে উঠেনি ! তবে গল্পের নামকরন প্রসঙ্গে বলতে হয় , নামকরণটি মোটেও সারথক হয় নি । জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর নাম এখানে পরিকল্পিত ভাবে উপেক্ষা করা হয়েছে । আমার ধারনা কোন স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিদ্বারা এই গল্পটি রচিত হয়েছে ।
প্রধানমন্ত্রীর কাছে আকুল আবেদন জানাই এই গল্পের নাম অনতিবিলম্বে ‘ বঙ্গবন্ধু ’ করা হউক । এবং গল্পের শুরুতেই জোট সরকারের বিগত দিনগুলোর উন্নয়নের ইস্তেহার তুলে ধরা হউক ।
ছাত্রদলের উত্তরঃ হৈমন্তী একটি চমৎকার উপন্যাস !! তবে ‘ হৈমন্তী ‘ নামটি আমার কাছে আত্যান্ত ষড়যন্ত্রমুলক বলে মনে হয়েছে । বিরোধীদলকে চক্রান্তমূলক ভাবে হেওপ্রতিপন্ন করার উদ্দ্যেশ্যে এ ধরনের নাম করন করা হয়েছে ।
লোক মুখে শুনেছি এই গল্পে হৈমন্তীকে প্রচন্ড নির্যাতনের মাধ্যমে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হয় । এই চরিত্রের মাঝে বর্তমানের আমি নেত্রীর ছবি স্পষ্ট প্রতীয়মান । এই সরকার অন্যায়ভাবে আমাদের নেত্রীর উপরে নির্যাতন করেছে , তাকে বাড়ি ছাড়া করেছে । তাই এই উপন্যাসের নাম ‘ গনতন্ত্রের আপসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া’ করা হউক ।
#
হৈমন্তীর মৃত্যুর জন্য কে দায়ী ?
ছাত্রলীগের উত্তরঃ প্রথমেই আমি হৈমন্তীর মৃত্যুতে দেশ ও জাতির পক্ষ থেকে গভীর শোক প্রকাশ করছি । হৈমন্তীর মৃত্যু জাতি সহজভাবে মেনে নিতে পারবেনা । হৈমন্তী ছিল সবসময় সত্য ও নিষ্ঠার পক্ষপাতী । অন্যায়ের প্রতিবাদি । ঠিক আমাদের নেত্রীর মতো । আমাদের নেত্রীকেও গ্রেনেড দিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল । কিন্তু তারা সফল হতে পারেনি । আমি এই গ্রেনেড হামলার সুষ্ঠু বিচার চাই এবং একি সাথে হৈমন্তীর মৃত্যুর সাথে জড়িতদের বিচারের দাবি জানাই । প্রয়োজনে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে বিচার করে শাস্তি দেওয়া হউক ।
ছাত্রদলের উত্তরঃ এই সরকারের দুঃশাসনে জনগন আজ অতিষ্ঠ । তাদের অত্যাচারে মানুষ পালাবার পথ খুজে পাচ্ছেনা। এই শাসনের কারনেই আজ হৈমন্তীকে মর্মান্তিক ভাবে মৃত্যুবরণ করতে হলো । আমরা এই হত্যাকাণ্ডের জন্য সরকারের কাছে জবাব চাই । কিছু ছাত্রলীগ নেতার যোগ সাদৃশ্যে এই হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছে বলে আমাদের কাছে সুনির্দিষ্ট প্রমান রয়েছে । এই সরকারের অপশাসন আর বেশিদিন জারি থাকলে খুব শিগ্রই দেশের প্রতিটি মানুষকে হৈমন্তীর মতো করুন পরিনতি গ্রহন করতে হবে । তাই আমি সরকারের কাছে মধ্যবর্তী নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানালাম ।
#
হৈমন্তী গল্প অবলম্বনে তৎকালীন সমাজব্যবস্থার রুপ তুলে ধরো ।
ছাত্রলীগের উত্তরঃ হৈমন্তী গল্পে তৎকালীন সমাজ ব্যবস্থা অত্যান্ত ভয়াবহ ছিল । বিগত জোট সরকারের আমলেও দেশের একি পরিস্থিতি বিরাজ করছিল । এ দেশের জনগন তা কোনদিনও ভুলবেনা । অবৈধভাবে ক্ষমতা গ্রহন করে তারা এই ৫ বছরে দেশকে ধ্বংস করার পায়তারা করেছিলো । হৈমন্তীর মতো তারা আমাদের নেত্রীকেও মেরে ফেলার চেষ্টা করেছিলো । অল্পের জন্য তিনি গ্রেনেড হামলা থেকে রক্ষা পান । দেশ জুড়ে অরাজকতা সৃষ্টি হয়েছিল । কিন্তু জনগনের ভোটে দেশ আজ সেই অপশাসন হতে মুক্ত হয়েছে । অতীতের যে কোনো সময়ের চাইতে বর্তমানের দেশের আইনশৃঙ্খলা ও সমাজব্যবস্থা অত্যান্ত ভালো ।(আল্লার রহমতে আমাদের আয়-রোজগারও এখন ভাল) এজন্য মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই।
ছাত্রদলের উত্তরঃ আরে ভাই রাখের তৎকালীন সমাজ ব্যবস্থা । এই সরকারের অত্যাচার মধ্যযুগীয় বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে । দেশজুড়ে তারা ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে । দেশের মানুষ আজ অতিষ্ঠ । তারা আজ মুক্তি চায় । তাই খুব শিগ্রই কোঠর কর্মসূচীর মাধ্যমে সরকার পতনের ডাক দেওয়া হবে ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন