কাজী জেবেল
পবিত্র রমজান মাস এলেই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়ে যায়। চলতি বছরও দেশের বাজারগুলোতে এরই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রয়েছে। রমজানের চাঁদ ওঠার খবরে কোনো কারণ ছাড়াই ইফতার পণ্যের দাম অস্বাভাবিকহারে বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। সরকার দাম নিয়ন্ত্রণ করতে নানান পদক্ষেপ নিয়েছে দাবি করলেও বাস্তবে তার প্রতিফলন দেখা যায়নি। বরং অন্যান্য বছরের তুলনায় চলতি রমজানে সব নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে। গত তিন বছরের বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে দেখা গেছে চাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, ডাল, মুড়ি ও মাছ-মাংসসহ বেশিরভাগ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম অতীতের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। ২০০৯ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত তিন বছরের রমজান মাসের প্রথম দিনের জিনিসপত্রের দামের তুলনামূলক বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এ সময়ে এক কেজি মোটা চালে ১৩ টাকা ও সরু চালে ১৫ টাকা পর্যন্ত দাম বেড়েছে। এক লিটার খোলা সয়াবিন তেলে ৩৫ টাকা ও বোতলজাত তেলের ক্ষেত্রে ৪৮ টাকা পর্যন্ত দাম বেড়েছে। অন্যান্য পণ্যের দামও বেড়েছে। এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ীরা জানান, প্রতি বছরই পণ্যের দাম বাড়ছে। আর ক্রেতাদের অভিযোগ, রমজান মাস এলেই ব্যবসায়ীদের অধিক মুনাফা করার প্রবণতার কারণে অস্বাভাবিকহারে দাম বাড়ছে। সরকার টিসিবিকে শক্তিশালী করতে ব্যর্থ হওয়ার সুযোগ নিচ্ছে মুনাফালোভী ব্যবসায়ীরা। আত্মসংযমের মাসে তারা মানুষ ঠকানোর প্রতিযোগিতায় নামে। এ বছর রমজান শুরুর আগ থেকেই ব্যবসায়ীদের মধ্যে দাম বাড়ানোর প্রবণতা দেখা যায়। তেল, চিনি ও ছোলার দামের ক্রমাগত ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস ওঠে। এ নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর দেশজুড়ে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়। পরে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কঠোর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে আসে। তারপরও বাজারে তেল ও চিনির সঙ্কট রয়েছে। বর্তমান মহাজোট সরকারের আমলে তিনটি রমজান মাসের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, এক কেজি মোটা চাল ১৩ টাকা, সরু চাল ১৪-১৫ টাকা, চিনি ২৪-২৫ টাকা, ছোলা ৩০ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ৩৫ টাকা, বোতলজাত সয়াবিন তেল ৪৮ টাকা, খোলা পামওয়েল তেল ৩২ টাকা, গরুর মাংস ৬০ টাকা এবং ব্রয়লার মুরগি ২৫ টাকা পর্যন্ত দাম বেড়েছে। গত রমজান মাসের প্রথমদিনের সঙ্গে চলতি রমজান মাসের প্রথম দিন অর্থাত্ গতকালের তুলনা করলে দেখা যায়, উল্লিখিত পণ্যের দাম ৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। এছাড়াও অন্যান্য পণ্য চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে। তবে গত বছরের তুলনায় এবার কাঁচা তরকারির দাম স্থিতিশীল রয়েছে। পর্যালোচনায় আরও দেখা গেছে, বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার বছর আগস্ট মাসে পবিত্র রমজান মাস শুরু হয়। গত তিন বছরের মধ্যে তুলনা করলে দেখা যায়, ওই বছরে প্রায় সব পণ্যের দামই কম ছিল। এর পর থেকেই দাম বাড়তে থাকে। বর্তমান সরকারের তিন বছরের মধ্যে এ বছরই দামের রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে।
চাল : সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) জানায়, গতকাল সরু চাল সর্বোচ্চ ৫৪ টাকা ও মোটা চাল ৩৪ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। রাজধানীর কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি নাজিরশাইল ও মিনিকেট মানভেদে ৫৬-৫৮ টাকা এবং ইরি, স্বর্ণাসহ মোটা জাতের চাল ৩৩-৩৭ টাকা দরে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। আগের বছর ২০১০ সালের প্রথম রমজানে সরু চাল ৪৫-৪৬ টাকা ও মোটা চাল ৩১-৩২ টাকা এবং ২০০৯ সালে সরু চাল ৪০-৪৪ টাকা ও মোটা চাল ২১-২৪ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। গত রমজানের তুলনায় এবার প্রতি কেজি মোটা চাল সর্বোচ্চ ৫ টাকা ও সরু চালে ১২ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
চিনি : চিনি নিয়ে ছিনিমিরি পর সরকার প্রতি কেজি চিনির দাম ৬৫ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে। কিন্তু বাজার ঘুরে দেখা গেছে, নিম্নমানের চিনি ৬৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ভালো মানের চিনি ৭০ টাকা ও প্যাকেটজাত চিনি ৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাড়া-মহল্লার দোকানে এক কেজির প্যাকেট ৮০ টাকা। অথচ গত বছর চিনির কেজি ছিল ৫০-৫২ টাকা এবং ২০০৯ সালে ছিল ৪৫-৪৬ টাকা। তিন রমজানে চিনির দাম বেড়েছে ২৫ টাকা পর্যন্ত।
ভোজ্যতেল : রমজানের প্রথম দিনে রাজধানীর কারওয়ান বাজার ও হাতিরপুল বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বেশিরভাগ দোকানে খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি করছেন না ব্যবসায়ীরা। তারা ক্রেতাদের বোতলজাত তেল কিনতে পরামর্শ দিচ্ছেন। তারপরেও যেসব দোকানে খোলা সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে তা প্রতি লিটার ১১০-১১৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া বিভিন্ন ব্রান্ডের প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১২১-১২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গত রমজানে খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হয়েছিল প্রতি লিটার ৮০-৮২ টাকা ও বোতলজাত সয়াবিন ৮৫-৮৭ টাকা এবং ২০০৯ সালের রমজানে খোলা সয়াবিন ছিল ৭৮-৮০ টাকা ও বোতলজাত ৭৬-৭৭ টাকা। চলতি রমজানে পাম তেল বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১০৪ টাকা ও সুপার পাম তেল ১০৫ টাকা। ২০১০ সালে পামতেল ৭৫-৭৬ টাকা ও ২০০৯ সালে ৬৬-৬৮ টাকায় বিক্রি হয়েছিল।
ছোলা : ইফতারের অন্যতম অনুষঙ্গ ছোলা। রমজান শুরুর আগে ভালো মানের ছোলার খুচরা দাম ছিল ৮০ থেকে ৮৫ টাকা। কিন্তু রমজানের চাঁদ দেখার পর থেকেই তা বিক্রি হচ্ছে বাজারভেদে ১০০ টাকা পর্যন্ত। কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই ছোলার দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ১০ থেকে ১৫ টাকা। অথচ গত বছর ছোলা বিক্রি হয়েছে ৫৫-৬০ টাকায় এবং ২০০৯ সালে তা ৪২-৫৫ টাকায় বিক্রি হয়েছিল।
মাংস ও মুরগি : বিভিন্ন বাজারে গতকাল গরুর মাংস ২৭০ এবং খাসির মাংস ৪৪০ টাকায় পর্যন্ত বিক্রি করতে দেখা গেছে। অথচ ডিসিসির বেঁধে দেয়া দর অনুযায়ী খাসির মাংস ৪০০ টাকা বিক্রি হওয়ার কথা। ব্রয়লার মুরগি গতকাল বিক্রি হয় ১৪০ থেকে ১৫০ টাকায়। আর ৭০০-৮০০ গ্রাম ওজনের দেশি মুরগি বিক্রি হয় ২৫০ থেকে ২৮০ টাকায়। এক বছর আগে ২০১০ সালে পহেলা রমজানে প্রতি কেজি গরুর মাংস ২৫০-২৬০ ও ব্রয়লার মুরগি ১৩০-১৩৫ টাকা এবং ২০০৯ সালে গরুর মাংস ২২০ টাকা ও মুরগি ১২০-১২৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। তিনটি রমজানের ব্যবধানে গরুর মাংসের দাম কেজিতে ৬০ টাকা ও মুরগির দাম ২৫ টাকা বেড়েছে।
কাঁচা তরকারি ও মসলা : অন্য বছরগুলোতে রমজানের প্রথম দিনে কাঁচা মরিচ, পিঁয়াজ, বেগুন, আলুসহ অন্যান্য পণ্যের দাম বেড়ে যায়। এ বছরও এর ব্যতিক্রম হয়নি। তবে গত দুই বছরের তুলনায় এবার দাম কম রয়েছে। গতকাল কাঁচা মরিচ ৮০ টাকায় বিক্রি হলেও গত বছর একই দিনে তা ৮০-১০০ টাকা ও ২০০৯ সালে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হয়। বেগুন ৩০-৩৪ টাকা থেকে বেড়ে ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। গত বছর তা ৪৫-৫০ ও ২০০৯ সালে ৭০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। এ বছর আলু ১৫-১৬ টাকা দরে বিক্রি হলেও গত বছর তা ২০ টাকা এবং ২০০৯ সালে ৩২ টাকায় বিক্রি হয়। তবে এবার ধনেপাতার দাম তুঙ্গে। প্রতি কেজি ধনেপাতা বিক্রি হচ্ছে বাজারভেদে ৩২০-৪০০ টাকা। এছাড়াও প্রথম রমজানে টমেটো ৬০ থেকে বেড়ে ৭০, শসা ২৫ টাকা থেকে বেড়ে ৪০-৪৫ টাকা ও লেবু প্রতি হালি ১০ টাকা থেকে বেড়ে ২৪-৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
চাল : সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) জানায়, গতকাল সরু চাল সর্বোচ্চ ৫৪ টাকা ও মোটা চাল ৩৪ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। রাজধানীর কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি নাজিরশাইল ও মিনিকেট মানভেদে ৫৬-৫৮ টাকা এবং ইরি, স্বর্ণাসহ মোটা জাতের চাল ৩৩-৩৭ টাকা দরে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। আগের বছর ২০১০ সালের প্রথম রমজানে সরু চাল ৪৫-৪৬ টাকা ও মোটা চাল ৩১-৩২ টাকা এবং ২০০৯ সালে সরু চাল ৪০-৪৪ টাকা ও মোটা চাল ২১-২৪ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। গত রমজানের তুলনায় এবার প্রতি কেজি মোটা চাল সর্বোচ্চ ৫ টাকা ও সরু চালে ১২ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
চিনি : চিনি নিয়ে ছিনিমিরি পর সরকার প্রতি কেজি চিনির দাম ৬৫ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে। কিন্তু বাজার ঘুরে দেখা গেছে, নিম্নমানের চিনি ৬৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ভালো মানের চিনি ৭০ টাকা ও প্যাকেটজাত চিনি ৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাড়া-মহল্লার দোকানে এক কেজির প্যাকেট ৮০ টাকা। অথচ গত বছর চিনির কেজি ছিল ৫০-৫২ টাকা এবং ২০০৯ সালে ছিল ৪৫-৪৬ টাকা। তিন রমজানে চিনির দাম বেড়েছে ২৫ টাকা পর্যন্ত।
ভোজ্যতেল : রমজানের প্রথম দিনে রাজধানীর কারওয়ান বাজার ও হাতিরপুল বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বেশিরভাগ দোকানে খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি করছেন না ব্যবসায়ীরা। তারা ক্রেতাদের বোতলজাত তেল কিনতে পরামর্শ দিচ্ছেন। তারপরেও যেসব দোকানে খোলা সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে তা প্রতি লিটার ১১০-১১৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া বিভিন্ন ব্রান্ডের প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১২১-১২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গত রমজানে খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হয়েছিল প্রতি লিটার ৮০-৮২ টাকা ও বোতলজাত সয়াবিন ৮৫-৮৭ টাকা এবং ২০০৯ সালের রমজানে খোলা সয়াবিন ছিল ৭৮-৮০ টাকা ও বোতলজাত ৭৬-৭৭ টাকা। চলতি রমজানে পাম তেল বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১০৪ টাকা ও সুপার পাম তেল ১০৫ টাকা। ২০১০ সালে পামতেল ৭৫-৭৬ টাকা ও ২০০৯ সালে ৬৬-৬৮ টাকায় বিক্রি হয়েছিল।
ছোলা : ইফতারের অন্যতম অনুষঙ্গ ছোলা। রমজান শুরুর আগে ভালো মানের ছোলার খুচরা দাম ছিল ৮০ থেকে ৮৫ টাকা। কিন্তু রমজানের চাঁদ দেখার পর থেকেই তা বিক্রি হচ্ছে বাজারভেদে ১০০ টাকা পর্যন্ত। কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই ছোলার দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ১০ থেকে ১৫ টাকা। অথচ গত বছর ছোলা বিক্রি হয়েছে ৫৫-৬০ টাকায় এবং ২০০৯ সালে তা ৪২-৫৫ টাকায় বিক্রি হয়েছিল।
মাংস ও মুরগি : বিভিন্ন বাজারে গতকাল গরুর মাংস ২৭০ এবং খাসির মাংস ৪৪০ টাকায় পর্যন্ত বিক্রি করতে দেখা গেছে। অথচ ডিসিসির বেঁধে দেয়া দর অনুযায়ী খাসির মাংস ৪০০ টাকা বিক্রি হওয়ার কথা। ব্রয়লার মুরগি গতকাল বিক্রি হয় ১৪০ থেকে ১৫০ টাকায়। আর ৭০০-৮০০ গ্রাম ওজনের দেশি মুরগি বিক্রি হয় ২৫০ থেকে ২৮০ টাকায়। এক বছর আগে ২০১০ সালে পহেলা রমজানে প্রতি কেজি গরুর মাংস ২৫০-২৬০ ও ব্রয়লার মুরগি ১৩০-১৩৫ টাকা এবং ২০০৯ সালে গরুর মাংস ২২০ টাকা ও মুরগি ১২০-১২৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। তিনটি রমজানের ব্যবধানে গরুর মাংসের দাম কেজিতে ৬০ টাকা ও মুরগির দাম ২৫ টাকা বেড়েছে।
কাঁচা তরকারি ও মসলা : অন্য বছরগুলোতে রমজানের প্রথম দিনে কাঁচা মরিচ, পিঁয়াজ, বেগুন, আলুসহ অন্যান্য পণ্যের দাম বেড়ে যায়। এ বছরও এর ব্যতিক্রম হয়নি। তবে গত দুই বছরের তুলনায় এবার দাম কম রয়েছে। গতকাল কাঁচা মরিচ ৮০ টাকায় বিক্রি হলেও গত বছর একই দিনে তা ৮০-১০০ টাকা ও ২০০৯ সালে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হয়। বেগুন ৩০-৩৪ টাকা থেকে বেড়ে ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। গত বছর তা ৪৫-৫০ ও ২০০৯ সালে ৭০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। এ বছর আলু ১৫-১৬ টাকা দরে বিক্রি হলেও গত বছর তা ২০ টাকা এবং ২০০৯ সালে ৩২ টাকায় বিক্রি হয়। তবে এবার ধনেপাতার দাম তুঙ্গে। প্রতি কেজি ধনেপাতা বিক্রি হচ্ছে বাজারভেদে ৩২০-৪০০ টাকা। এছাড়াও প্রথম রমজানে টমেটো ৬০ থেকে বেড়ে ৭০, শসা ২৫ টাকা থেকে বেড়ে ৪০-৪৫ টাকা ও লেবু প্রতি হালি ১০ টাকা থেকে বেড়ে ২৪-৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন